কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়ন পরিষদের (সংরক্ষিত) ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য ও পেকুয়া উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদিকা ছেনুয়ারা বেগমের নামে রয়েছে নানা অনিয়মের অভিযোগ।
তার বিরুদ্ধে দলিল জালিয়াতি করে সৎ সন্তানদের জমি বিক্রি, সরকারি ঘর ও বিধবা ভাতা দেওয়ার নামে বহু মহিলার কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষাধিক টাকা। সেই সাথে লোপাট করেছেন পালাকাটা একটি মসজিদের বরাদ্দও।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায় তার বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে গুনতে হয় মামলাসহ নানা নিপিড়ন। এছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান ইউপি সদস্যরা ও অতিষ্ঠ তার বিতর্কিত কার্যক্রমে। তার ফ্যাসিবাদী দাপটে বীরদর্পে নানা অপকর্ম করলেও মুখ খোলার সাহস কারো ছিলনা।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক ইউপি সদস্য জানান, আওয়ামী ফ্যাসিবাদীর পতন হলেও এখনো দাপট কমেনি ছেনুয়ারার। তার নিজ এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে গড়েছেন আলাদা সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী।
এ বিষয়ে ছেনুয়ারার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার জন্য যড়যন্ত্র হচ্ছে। বিধবা ভাতার লিষ্ট মূলত আমি চেয়ারম্যানকে দিছি।
আমার কিছু পারিবারিক শত্রুরা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।