• রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পটিয়ায় কলিমউদ্দিন এর উদ্যাগে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র:) ওরশ সম্পন্ন পটিয়ায় হাজী আবদুস সাত্তার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক হাজার গরীব অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের একটা উপজেলা বিবেচনা করে উন্নয়ন পরিকল্পনা করলে হবে না, সুজা উদ্দিন কর্ণফুলীতে বাবার সাথে ঘুরতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু  দ্য টাইমসের প্রতিবেদন: যুক্তরাজ্য সরকার মন্ত্রী হিসেবে টিউলিপের ‘বিকল্প বিবেচনা’ করছে কক্সবাজারে খুলনার সাবেক কাউন্সিলর হত্যার ঘটনায় মামলা বসুন্ধরার অনুষ্ঠানে গিয়ে সমালোচনার মুখে শফিক রেহমান মাইনাস টু ফর্মুলার আশা কখনো পূরণ হবে না: আমীর খসরু ডামুড্যায় জমি নিয়ে বিরোধ, প্রতিপক্ষের হামলায় সাংবাদিক সহ আহত ৩ থানায় মামলা সুনামগঞ্জে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির প্রতিবাদে (এনডিএফ)এর বিক্ষোভ 

মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের স্বীকারোক্তি: ‘হাত-পা বাঁধা’ থাকায় বদির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি

সাম্প্রতিক খবর ডেস্কঃ / ১২ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

বর্তমানে দেশের সবচেয়ে ভয়াল মাদকের নাম ইয়াবা। বিশেষ করে তরুণদের কাছে বেশি জনপ্রিয় এই মাদক। মিয়ানমার থেকে টেকনাফ-কক্সবাজার দিয়ে আসে ইয়াবা। আর এই মাদক নিয়ে সবচেয়ে বেশি যার নাম উচ্চারিত হয়েছে তিনি আব্দুর রহমান বদি। কক্সবাজার এলাকায় তিনি ইয়াবা বদি নামেও পরিচিত। ২

০০৮ ও ২০১৪ দুই মেয়াদে কক্সবাজার-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যও নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের একাধিক সংস্থার করা মাদক ব্যবসায়ীর তালিকায় শীর্ষে এসেছে বদির নাম। বিগত সরকারের আমলে ‘হাত-পা বাঁধা’ থাকায় তার বিরুদ্ধে মামলা নিতে পারেনি মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ স্বীকারোক্তি দেন সংস্থাটির অতিরিক্ত মহাপরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফ।

তিনি বলেন, ‘মাদকসেবন যেমন আসক্তি ঠিক এর কারবারও বড় আসক্তি। আপনারা মাদক সম্রাট বদির নামে আসলে আমরা আওয়ামী লীগের আমলে কোনো মামলা নিতে পারিনি। বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমরা কাজ করছি। এখন আমাদের হাত পা বাঁধা নেই। আমরা তার (বদির) সব কার্যক্রমের তদন্ত করেছি। আমাদের একটি কমিটি তদন্ত করে কাজ করেছে। তারা তদন্ত করে বদি ও তার আত্মীয় স্বজনদের বিষয় বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।’

মুহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘আমরা এখনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এজন্য সময় প্রয়োজন। আমাদের সোর্স লাগানো আছে। গডফাদারদের ধরার বিষয় অনেকেই প্রশ্ন করেন। কিন্তু গডফাদার থাকে অনেক পেছনে। তার কাছ পর্যন্ত পৌঁছাতে আমাদের জুতার তলা ক্ষয় হয়ে যায়। এ জন্য সহজ কাজ হচ্ছে মানিলন্ডারিং মামলা। বদির পুরো পরিবারের তথ্য এসেছে। এবার তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিতে কাজ করব। দ্রুতই একটা ফলাফল দেখতে পাবেন।’

তিনি বলেন, ‘মাদকের আধিপত্য এখনো অনেকেই ধরে রেখেছেন। আমরা সবার বিষয় কাজ করছি। আমাদের নিজেদের গোয়েন্দাদের পাশাপাশি অন্য সংস্থার সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd